Class 7 বিজ্ঞান | এক কথায় প্রশ্নোত্তর (পৃষ্ঠা ১৬৯–২১৯)
Class 7 বিজ্ঞান | এক কথায় প্রশ্নোত্তর (পৃষ্ঠা ১৬৯–২১৯)
বর্ণনা: সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান পাঠ্যবইয়ের পৃষ্ঠা ১৬৯ থেকে ২১৯ পর্যন্ত অধ্যায়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রশ্নোত্তর এখানে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী।
Labels: Class 7, Science, WB Board, এক কথায় প্রশ্নোত্তর, সপ্তম শ্রেণি, প্রশ্নোত্তর, Bengali Medium
📘 এক কথায় প্রশ্নোত্তর (৫০টি)
- তরঙ্গ কাকে বলে? – কণার কম্পনের ফলে সৃষ্ট শক্তির সঞ্চালন।
- ধ্বনি কী? – একটি কম্পনশীল বস্তুর মাধ্যমে উৎপন্ন শব্দ।
- মানব কণ্ঠস্বর কোথা থেকে উৎপন্ন হয়? – কণ্ঠনালী থেকে।
- শব্দের গতিবেগ সর্বাধিক কোথায়? – কঠিন পদার্থে।
- প্রতিধ্বনি কী? – প্রতিফলিত শব্দ।
- শব্দ কত সময় পর প্রতিধ্বনি শোনায়? – ০.১ সেকেন্ডের বেশি ব্যবধানে।
- মানুষের শ্রবণসীমা কত? – ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz।
- ধ্বনির একক কী? – ডেসিবেল (dB)।
- শব্দদূষণ কী? – অবাঞ্ছিত ও উচ্চমাত্রার শব্দের উপস্থিতি।
- ধ্বনি কোন রাশির উদাহরণ? – যান্ত্রিক তরঙ্গ।
- মানব কানের কয়টি অংশ? – তিনটি (বহিঃকর্ণ, মধ্যকর্ণ, অভ্যন্তরীণ কর্ণ)।
- ধ্বনি চলতে কি মাধ্যম লাগে? – হ্যাঁ।
- ধ্বনির প্রতিফলন কোথায় ঘটে? – কঠিন বা কঠোর পৃষ্ঠে।
- পালকের মতো নরম বস্তুতে শব্দ প্রতিফলিত হয় কি? – না।
- শব্দের তীব্রতা কিসে পরিমাপ হয়? – ডেসিবেলে।
- বহিঃকর্ণের কাজ কী? – শব্দ তরঙ্গ গ্রহণ করা।
- অতিস্বনক কাকে বলে? – ২০,০০০ Hz-এর বেশি ধ্বনি।
- ধ্বনি কি শূন্য মাধ্যমে চলতে পারে? – না।
- ধ্বনি উৎপন্ন হয় কিভাবে? – কম্পনের মাধ্যমে।
- কম্পনের একক কী? – Hz (হার্টজ)।
- মৃদু শব্দের তীব্রতা কেমন? – কম।
- উচ্চ শব্দের কম্পন হার কেমন? – বেশি।
- পশুর শ্রবণসীমা মানুষের চেয়ে কী রকম? – বেশি।
- শব্দদূষণ রোধে কী করা উচিত? – হর্ন কমানো, শব্দবাধা ব্যবহার।
- কী কারণে শ্রবণশক্তি নষ্ট হতে পারে? – উচ্চ শব্দের ফলে।
- কম্পনের হার বেশি হলে ধ্বনি কেমন হয়? – কাঁপা ও কষ্ঠপূর্ণ।
- ধ্বনি চলতে পারে না কোথায়? – শূন্যে।
- ধ্বনি সৃষ্টির জন্য কী প্রয়োজন? – কম্পনশীল বস্তু ও মাধ্যম।
- বাতাসে শব্দের গতি কত? – প্রায় ৩৩২ m/s।
- পানি কি ধ্বনির মাধ্যম হতে পারে? – হ্যাঁ।
- কম্পন বন্ধ হলে কী হয়? – শব্দ বন্ধ হয়।
- ধ্বনির প্রতিধ্বনি কত দূরত্বে শোনা যায়? – ১৭ মিটার বা তার বেশি।
- আধুনিক চিকিৎসায় শব্দের ব্যবহার কীভাবে হয়? – অতিস্বনক দ্বারা অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায়।
- উচ্চতর শব্দের উদাহরণ দাও। – বাঁশি, পাখির ডাক।
- ধ্বনির উৎস কী? – কম্পনশীল বস্তু।
- টেলিফোন কীভাবে কাজ করে? – শব্দ তরঙ্গকে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তর করে।
- শব্দের গতি সবচেয়ে কম কোথায়? – গ্যাসে।
- শব্দ দূষণ আমাদের শরীরের উপর কী প্রভাব ফেলে? – শ্রবণশক্তি নষ্ট, উচ্চ রক্তচাপ।
- শব্দ প্রতিরোধী পদার্থের নাম বলো। – রাবার, ফোম।
- মানব শ্রবণসীমার নিচের ধ্বনি কী নামে পরিচিত? – অধিস্বনক।
- এক সেকেন্ডে একবার কম্পন মানে কত Hz? – ১ Hz।
- ধ্বনি বর্ণনা করতে কোন শব্দগুলি ব্যবহার হয়? – উচ্চতা, তীব্রতা, গুণ।
- শব্দ কানে প্রবেশ করার পর কোথায় যায়? – শ্রবণ স্নায়ুতে।
- শব্দ তরঙ্গ কেমন তরঙ্গ? – যান্ত্রিক ও আনুভূমিক।
- শব্দ শোষণকারী পদার্থের নাম দাও। – ফোম, গালিচা।
- ধ্বনি কিভাবে শোনা যায়? – কানে প্রবেশ করে শ্রবণ স্নায়ুর মাধ্যমে।
- শব্দ প্রতিফলনের ফল কী হতে পারে? – প্রতিধ্বনি।
- শব্দ তরঙ্গ কিভাবে উৎপন্ন হয়? – বস্তুর কম্পনে।
- ধ্বনি রেকর্ডিং যন্ত্রের নাম কী? – মাইক্রোফোন।
🔗 পরবর্তী অংশ:
এই অধ্যায়ের ২০টি মাঝারি, ২০টি বড় ও ১০টি অতিক্ষুদ্র প্রশ্নোত্তর পরবর্তী পোস্টে দেওয়া হবে।
✍️ প্রস্তুত করেছেন: shikhbooshekhabo.blogspot.com
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন