অষ্টম শ্রেণি ভূগোল – অধ্যায় ১: আমাদের গ্রহ পৃথিবী

লিখেছেন -

অষ্টম শ্রেণি ভূগোল – অধ্যায় ১: আমাদের গ্রহ পৃথিবী

📚 এককথায় প্রশ্নোত্তর (১-৫০)

  1. পৃথিবীর আকৃতি কেমন? – গোলাকার
  2. পৃথিবী সূর্যকে কতদিনে একবার প্রদক্ষিণ করে? – ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা
  3. পৃথিবীর দুটি মেরু কী কী? – উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু
  4. প্রধান অক্ষরেখা কোনটি? – বিষুবরেখা
  5. পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ কোনটি? – চাঁদ
  6. পৃথিবীর কক্ষপথ কেমন? – উপবৃত্তাকার
  7. সূর্য কেমন ধরনের বস্তু? – গ্যাসীয় আগুনের গোলা
  8. পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তন সময়? – ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট
  9. দিন ও রাত হয় কিসের ফলে? – আবর্তনের ফলে
  10. ঋতু পরিবর্তন ঘটে কিসের ফলে? – সূর্যকে আবর্তনের ফলে
  11. উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল কবে শুরু হয়? – ২১ জুন
  12. ২১ মার্চকে কী বলা হয়? – বিষুবদিন
  13. ২২ ডিসেম্বর কোন গোলার্ধে শীতকাল? – উত্তর গোলার্ধে
  14. সূর্যপথের নাম কী? – কাল্পনিক
  15. বিষুবরেখার অক্ষাংশ কত? – ০°
  16. কতটি সময়মণ্ডল আছে? – ২৪টি
  17. ভারতের স্থানীয় সময়ের রেফারেন্স রেখা? – ৮২°৩০′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ
  18. পৃথিবীর ব্যাস কত? – প্রায় ১২,৭৫৬ কিমি
  19. সূর্যের তাপ ও আলোকে কী বলে? – সৌর বিকিরণ
  20. পৃথিবীর ভূমধ্যরেখা কোথায় অবস্থিত? – ০° অক্ষাংশে
  21. পৃথিবীর আবর্তনের দিক কোন দিকে? – পশ্চিম থেকে পূর্বে
  22. নিরক্ষরেখা কী? – পৃথিবীকে দুই গোলার্ধে ভাগ করে এমন রেখা
  23. অক্ষাংশের সর্বোচ্চ মান? – ৯০°
  24. দ্রাঘিমাংশের সর্বোচ্চ মান? – ১৮০°
  25. উত্তর মেরুর অক্ষাংশ? – ৯০° উত্তর
  26. দক্ষিণ মেরুর অক্ষাংশ? – ৯০° দক্ষিণ
  27. জিএমটি পূর্ণরূপ কী? – Greenwich Mean Time
  28. পৃথিবীর আবর্তন গতি কী? – ঘূর্ণন
  29. সূর্য পৃথিবীর কত দূরে? – প্রায় ১৫ কোটি কিমি
  30. পৃথিবীর সর্বাধিক উষ্ণ অংশ কোন? – নিরক্ষরেখার অঞ্চল
  31. একবছরে কতদিন? – ৩৬৫ দিন
  32. লিপইয়ার প্রতি কত বছরে একবার? – ৪ বছরে একবার
  33. উত্তরায়ণ কোন দিকের দিকে সূর্যের গতি? – দক্ষিণ থেকে উত্তর
  34. দক্ষিণায়ণ কোন দিকের দিকে সূর্যের গতি? – উত্তর থেকে দক্ষিণ
  35. দিন রাত সমান হয় কবে? – ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর
  36. গ্রীষ্মকালীন দিবারম্ভ কখন? – ২১ জুন
  37. পৃথিবীর মোট সময় অঞ্চলের সংখ্যা? – ২৪টি
  38. দক্ষিণ গোলার্ধে গ্রীষ্মকাল? – ২২ ডিসেম্বর
  39. সন্ধিক্ষণ কাকে বলে? – দিন ও রাতের মিলনকাল
  40. সূর্য দিন কী? – ২৪ ঘণ্টা
  41. তাপমাত্রা নির্ধারণের রেখা? – অক্ষরেখা
  42. প্রাথমিক দ্রাঘিমা রেখা কোথা থেকে গৃহীত? – গ্রিনিচ
  43. দ্রাঘিমার ভিত্তিতে সময় নির্ধারণ হয় কীভাবে? – প্রতি ১৫° = ১ ঘণ্টা
  44. ভারতের সময় G.M.T এর থেকে কতটা এগিয়ে? – ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিট
  45. বিশ্ব মানচিত্রে সবচেয়ে মাঝখানে কোন রেখা? – বিষুবরেখা
  46. পৃথিবীর উষ্ণতম অঞ্চল? – নিরক্ষ অঞ্চল
  47. অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ কীভাবে কাজ করে? – অবস্থান নির্ণয় করে
  48. চাঁদের নিজের আলো আছে? – না
  49. চাঁদ পৃথিবীর কতদিনে একবার প্রদক্ষিণ করে? – ২৭.৩ দিন

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শেরপুর: ইতিহাস ও বর্তমানের এক হৃদয়ছোঁয়া গল্প

লিখেছেন -
ছবি
শেরপুর: ইতিহাস ও বর্তমানের এক হৃদয়ছোঁয়া গল্প পশ্চিমবঙ্গের খড়গ্রাম ব্লকের এক কোণে লুকিয়ে থাকা ছোট্ট গ্রাম শেরপুর, যেন সময়ের নীরব এক সাক্ষী। গ্রামটি বুক চিরে চলে গেছে এক ঐতিহাসিক পথ—বাদশাহী সড়ক, যা বর্তমানে পরিচিত ৭ নম্বর রাজ্য সড়ক নামে। এই রাস্তার দু’ধারে গড়ে উঠেছে শেরপুর গ্রামের জীবনধারা, ইতিহাস আর ঐতিহ্য। শেরপুর নামের পিছনে লুকিয়ে আছে এক প্রাচীন কাহিনি। জনশ্রুতি অনুযায়ী, ১৫৯৫ খ্রিষ্টাব্দে আফগান শাসক শেরশাহ তাঁর পুত্র জামালের সঙ্গে মিলিত হন এই অঞ্চলে। সেই থেকেই এই জায়গার নাম হয় শেরপুর—‘শেরশাহ’-এর নাম থেকে ‘শের’ শব্দটি নেওয়া হয়েছে। পাশের গ্রাম শাহপাড়ার নামও এসেছে ‘শাহ’ অংশটি থেকে। এই নামকরণের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইতিহাসের রোমাঞ্চ ও রাজনীতির উত্তাপ। মধ্যযুগে এই অঞ্চল ছিল খাল-বিল ও জঙ্গলে ঘেরা এক যুদ্ধক্ষেত্র। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, ১৬০১ খ্রিষ্টাব্দে শেরপুরে এক বড় যুদ্ধ হয় মোঘল ও পাঠানদের মধ্যে। শেরপুর ছিল পাঠানদের ঘাঁটি, আর আতাই ছিল মোঘলদের দখলে। দুই শক্তির সংঘর্ষে রণভূমি হয়ে ওঠে এই গ্রাম ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা। শেরপুরের ইতিহাসের সবচেয়ে দৃঢ় প্রমাণ হল শে...
বিস্তারিত...»

শেরশাহবাদিয়া ভাষা: বাংলা ভাষার আঞ্চলিক রূপ না কি ভিন্ন একটি লোকভাষা?

লিখেছেন -
ছবি
🔍 শেরশাহবাদিয়া ভাষা: বাংলা ভাষার আঞ্চলিক রূপ না কি ভিন্ন একটি লোকভাষা? প্রেক্ষিত: খড়গ্রাম থানা, মুর্শিদাবাদ জেলা পূর্বপ্রকাশিত: Edusmiths ব্লগ 🔰 ভূমিকা ভাষা শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়—এটি একটি জনগোষ্ঠীর ইতিহাস, ঐতিহ্য ও পরিচয়। শেরশাহবাদিয়া ভাষা , যার মূল শিকড় বাংলার একটি ঐতিহাসিক পরগনায় গাঁথা, আজ বিভ্রান্তিকর তত্ত্ব ও ভুল বানানের বলি। কেউ বলছে এটি “Sher Shah Abadi”, কেউ আবার বলছে এর উৎস আরবে! এই প্রবন্ধে আলোচ্য বিষয়ের ঐতিহাসিক, ভাষাতাত্ত্বিক ও সমাজভাষাগত বিশ্লেষণ তুলে ধরা হবে। 🏛️ শব্দ উৎপত্তি ও নামের ব্যুৎপত্তি “শেরশাহবাদিয়া” শব্দটি এসেছে “শেরশাবাদ পরগনা” থেকে। এটি ব্রিটিশ আমলে Sersabad বা Sarsabad নামে পরিচিত ছিল। এর স্থাননামভিত্তিক উৎপত্তি (Toponymic Origin) প্রমাণিত। ❌ “Sher Shah Abadi” – বিকৃত ও ভিত্তিহীন নাম ✅ “Shershabadia” – ইতিহাস ও প্রামাণ্য নথিতে গ্রহণযোগ্য নাম 🗺️ ভাষাগত অবস্থান ও ব্যাকরণ এই ভাষা বাংলা ভাষারই একটি আঞ্চলিক রূপভেদ । এর ধ্বনি, বাক্যগঠন, ক্রিয়া ও বিভক্তি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষার বৈশিষ্ট্য অনুসরণ করে, যদিও আরবি-ফারসি ...
বিস্তারিত...»

সাবান। কোনটা কি ধরনের। সরকারি নির্দেশনামাতে সাবান সম্পর্কে কি বলা আছে জানতে পড়ুন...

লিখেছেন -
ছবি
 সাবান আমরা সবাই সাবান মাখি কিন্তু সাবান সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি?  কোনধরনের সাবান আমাদের বা শিশুদের মাখাতে হবে তা কি আমরা জানি??  বিস্তারিত জানতে পড়ুন....  TFM অর্থাৎ Total Fatty Matter, এটি একটি সাবানের গুণমান নির্ধারণের গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এটি বোঝায় যে একটি সাবানে কত শতাংশ চর্বিজাত পদার্থ (fatty substances) রয়েছে, যা ত্বক পরিষ্কার ও ময়েশ্চারাইজ করার মূল উপাদান। TFM যত বেশি, সাবান তত ভালো মানের। --- 🧼 TFM অনুযায়ী সাবানের গ্রেডিং (ভারতীয় BIS মান অনুযায়ী): ভারতের Bureau of Indian Standards (BIS) সাবানকে তিনটি গ্রেডে ভাগ করেছে TFM এর ভিত্তিতে: গ্রেড TFM শতাংশ গুণমান উপযুক্ত ব্যবহারকারীর শ্রেণি Grade 1 ≥ 76% উচ্চমানের, উন্নত ময়েশ্চারাইজিং শিশু, সংবেদনশীল ত্বক, চিকিৎসা প্রয়োজনে Grade 2 ≥ 70% ও < 76% মাঝারি মানের প্রাপ্তবয়স্কদের দৈনন্দিন ব্যবহার Grade 3 ≥ 60% ও < 70% নিম্ন মানের শ্রমজীবী, খেটে খাওয়া মানুষ, হাত-পা ধোয়ার কাজে উপযুক্ত --- 🧴 ভারতীয় বাজারে জনপ্রিয় সাবান ও তাদের আনুমানিক TFM: সাবানের নাম...
বিস্তারিত...»